1. info@dainikgonatadanta.com : দৈনিক গণতদন্ত :
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ০৭:৫৯ অপরাহ্ন
বিজ্ঞাপন:
জরুরী নিয়োগ চলছে, দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

চট্টগ্রাম নগরীর কাপ্তাই রাস্তার মাথায় প্রশাসনের নাকের ডগাই,গ্রাম সিএনজিতে মাসে  কোটি টাকার চাঁদাবাজি

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩
  • ১৬২ বার পড়া হয়েছে

 

 

সোলায়মান চট্টগ্রাম

 

চট্টগ্রামে নগরীর চাদগাঁও থানাধীন রাস্তার মাথা মোহরা পুলিশ বক্সের ৫০ গজ দূরে আশেপাশে চলছে কাগজের টোকেন দিয়ে প্রকাশ্য চাঁদাবাজি ও টোকেন বাণিজ্যের রমরমা ব্যবসা। এমনকি সরকারি রেলের জায়গায় যে অফিস বানিয়েছে সেটা এখন টর্চার সেল হিসাবে পরিচিত, শুধু তাই নয় রেলের বিটের পাশে গড়ে তুলেছে জুয়ার আস্তানা ও মাদকের আসর। চিহ্নিত সন্ত্রাসী একাধিক মামলার আসামি শ্রমিক দল নেতা মোঃ আবুল হোসেনের অদৃশ্য কুটির জোরে ৯০০ টাকা দামের কাগজের টোকনের সাহায্যে অনিবন্ধিত ৫ থেকে ৬ হাজার গ্রাম সিএনজি অটোরিকশা নগরীর রাস্তার মাথায় প্রবেশ করিতে সক্ষম হয়। যদিও কোন অসহায় ড্রাইভার শ্রমিক ৯০০ শত টাকা দামের কাগজের টোকেন না নিতে ইচ্ছুক হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে হোসেনের লেলিয়ে দেয়া লাঠিয়াল বাহিনী ড্রাইভার শ্রমিকদের বিভিন্ন কায়দায় প্রশাসনের ভয়ভীতি থেকে শুরু করে বেদরক মারধরও বলে জানা যায়। সাধারণ ড্রাইভার শ্রমিকরা আরো বলেন নতুন কোন গাড়ি সড়কে চলতে গেলে টোকেন বাণিজ্যের সেন্টিকেটের হাতে ভর্তি বাবদ গুণে দিতে হয় ৪০০ হাজার টাকা। এর বাইরে ও রাস্তার মাথা মোড় থেকে যতবার যাত্রী উঠাবে ততবারই গুণে দিতে হয় ১০ থেকে ২০ টাকা। কোন ড্রাইভার শ্রমিক টাকা না দিতে চাইলে তাকে হতে হয় বিভিন্ন রকম হয়রানির শিকার। সড়কটিতে প্রতিমাসে চাঁদা আদায় হয় প্রায় অর্ধ কোটি টাকা। বিএনপি সহযোগী সংগঠন শ্রমিক দল নেতা আবুল হোসেন। গড়ে তুলেছে টাকার পাহাড় ও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক ও হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। তবে আইন মোতাবেক বিআরটিসির মোটরযান পরিদর্শক বা পুলিশের উপ পরিদর্শক কোন কর্মকর্তা ছাড়া সড়কে তল্লাশিচৌকি বসিয়ে বা গাড়ি থামিয়ে একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী একাধিক মামলার আসামীর কোন ধরনের তল্লাশি চালানোর এখতিয়ার আছে বলে মনে করে না সুশীল সমাজ জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিবর্গরা। যারা এই ধরনের অপরাধ জনিত কাজের সাথে জড়িত আইনের ধারায় শাস্তির বিধানও আছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট’রা।সর জমিনে গিয়ে দেখি আবুল হোসেনের লেলিয়ে দেয়া লাঠিয়াল বাহিনী প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে লাঠি সোটা হাতে নিয়ে প্রতিনিয়ত চাঁদাবাজিতে ব্যস্ত। স্থানীয় সূত্রে জানতে পারি আবুল হোসেনের চাঁদাবাজির ওই টাকা বিভিন্ন উপরের মহলের টেবিলে প্রতিমাসে চলে যাই। সামনের প্রতিবেদনে এভিডেন্স ও নাম সহ প্রকাশ করা হবে। দেখতে চোখ রাখুন ঢাকা-চট্টগ্রামের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ও বিভিন্ন পত্রপত্রিকার পাতায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট