স্টাফ রিপোর্টারঃ
সোনারগাঁ উপজেলার জামপুর ইউনিয়নে পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার হাুজ সংলগ্ন একটি জমি জোর পূর্বক বালু ভরাট ও দখলের ভিত্তিহীন অভিযোগ ওঠে ঐ এলাকার ব্যবসায়ি আব্দুল গাফফার এর বিরুদ্ধে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে আব্দুল গাফফারকে ভূমিদস্যু অপবাদ দিয়ে সংবাদ প্রচার করা হয়। অথচ বাস্তবতা ভিন্ন।
ঢাকা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, মদনপুর টু আড়াইহাজার রাস্তা প্রশস্তের কাজ চলমান থাকায় আশপাশের সকল লিজ বাতিল করা হয়েছে।
এবিষয়ে সোনারগাঁ থানাধীন তালতলা ফাঁড়ির ইনচার্জ জাকির রব্বানী বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিনে তদন্তে গিয়ে দেখা বালু ভরাটকৃত জায়গাটি কারো দখলে নেই। এটি সরকারি রেলওয়ের আওতাধীন একটি জমি। তাছাড়া মদনপুর টু আড়াই হাজার মহাসড়কের আশপাশের সকল জায়গা বাংলাদেশ রেলওয়ের আওতাধীন এবং রেলওয়ে সীমানা সংলগ্ন যাদের ব্যক্তি মালিকানা জমি রয়েছে তারা তাদের জমি ভোগ দখল করে যাচ্ছেন। তবে স্থায়ী কোনো স্থাপনা করায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
ভুক্তভোগী আব্দুল গাফফার বলেন, অভিযোগকারী বাতেন গং আমার বিরুদ্ধে নানা কৌশলে মিথ্যা অপপ্রচার করে যাচ্ছে। ক্রয়সূত্রে আমার মালিকানাধীন ১৪ শতক জমি যাহা রেলওয়ে জমি ছাড়িয়ে এবং আমার জমিতে চলাচলের একমাত্র উপায় হিসেবে রেলওয়ের সড়কের পার্শ্বের ঢাল ভরাট করি। মূলত এই কারনেই আমি অনেকের শত্রু বনে গেছি। একের পর এক হামলা, মামলা ও চাঁদার দাবি করে যাচ্ছে একটি কুচক্রী মহল। তাদের ডাকে সাড়া না দেওয়াতেই আমার বিরুদ্ধে মানহানি ও অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি সড়কের আশপাশের অধিকাংশ শিল্প প্রতিষ্ঠান সড়কের ডাল ভরাট করে রাস্তা নির্মাণ কাজ করেছে।