স্টাফ রিপোর্টারঃ
গত ৫ জানুয়ারি দৈনিক তৃতীয় মাত্রা ও আমার বার্তা পত্রিকার কালিহাতি প্রতিনিধি এনায়েত করিম সহকর্মী রিপন সিদ্দিকী কে সাথে নিয়ে বিজ্ঞাপন সংগ্রহের উদ্দেশ্যে গোপালপুর উপজেলার এলজিইডি অফিসে যান। সেখানে অবস্থান কালে একটি দৈনিকের গোপালপুর প্রতিনিধি জনৈক জয়নাল আবেদীন কর্তৃক জবরদস্তি মুলক অসৌজন্য আচরণের মাধ্যমে অপপ্রচারের ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগে ছড়িয়ে দিয়ে সম্মান হানী করেন। সাংবাদিক এনায়েত করিম তার সাথে এহেন নক্কার জনক আচরণের তীব্র প্রতিবাদ করেছেন। প্রতিবাদে তিনি জানান ঢাকা থেকে প্রকাশিত দুটো প্রথম শ্রেণির পত্রিকার কালিহাতী উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে দীর্ঘ ৬ বছর যাবত সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সংবাদ সংগ্রহ ও প্রকাশের পাশাপাশি তিনি পত্রিকা দুটোর বিজ্ঞাপন সংগ্রহের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। বিজ্ঞাপন সংগ্রহের উদ্দেশ্যে গত ৫ জানুয়ারি গোপালপুর উপজেলার এলজিইডি অফিসে গিয়ে জনৈক সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন কর্তৃক নিগৃহীত নির্যাতন অপপ্রচারের মাধ্যমে তথ্যসন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন। ঘটনার বর্ণনায় তিনি জানান যে বিজ্ঞাপন পাওয়ার আশায় নিয়ে তারা গোপালপুর এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী অফিসে যান। সেখানে ইঞ্জিনিয়ার কে না পেয়ে ফোন দিলে তিনি তাদের কে বসতে বলেন। কথা মতো তারা অফিসে অপেক্ষা রত অবস্থায় হঠাৎ দেখতে পান দুজন লোক আসছে। লোক দুজনের একজন আমাদের উদ্দেশ্যে বলেন আপনারা কারা কোথা থেকে কেন এসেছেন। আমরা আমাদের পরিচয় এবং আসার উদ্দেশ্য বললে তাকে আমরা চিনি কি-না তা জানতে চান । তাকে আমরা চিনতে পারি নাই বিনয়ের সাথে জানালে তিনি নিজেকে দৈনিক ইত্তেফাকের গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি জয়নাল আবেদী পরিচয় দিয়ে রাগত স্বরে বলেন – আমাকে চিনেন না ? আপনারা আবার কিসের সাংবাদিক ?এই কথা বলেই তার সাথের লোক টি কে লাইভ ভিডিও ধারণের নির্দেশ দেন। তার কথা মতো লোকটি ভিডিও ধারণ করা শুরু করলে তিনি আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আপত্তিকর নানা ধরনের অসৌজন্য মুলক কথাবার্তা বলা শুরু করে দিয়ে তথ্য সন্ত্রাস চালান। এই অপপ্রচারের এক পর্যায়ে তিনি আমার সুন্নতি দাড়ি স্পর্শ করে তা নিয়ে ও কটাক্ষ করতে থাকেন। তিনি শুধু মাত্র ভিডিও ধারণ করেই ক্ষান্ত হননি পরে তা সেই অপপ্রচার ও তথ্য সন্ত্রাসের সেই ভিডিও টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে আমার সম্মান হানী ঘটিয়েছেন। আমি তার এ অসৌজন্য তথ্য সন্ত্রাস ও অপপ্রচার মুলক ভিডিওটির তীব্র প্রতিবাদ জানাই