1. info@dainikgonatadanta.com : দৈনিক গণতদন্ত :
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ০২:২২ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞাপন:
জরুরী নিয়োগ চলছে, দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

তানোরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সন্ত্রাসী হামলা” #সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতিসহ আহত ৩!

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৮২ বার পড়া হয়েছে

 

স্টাফ রিপোর্টার; জাকির হোসেন-টুটুল।

 

রাজশাহী তানোর উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি থানা মোড়ে আর্দশ বনিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, দীর্ঘ দিনের মোবাইল ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন ও তার ভাই বোনের উপর জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে।

 

এঘটনায় গত শনিবার রাতে উপজেলা গুড়ইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (অবশরপ্রাপ্ত) আমিনুল ইসলামের পুত্র সাহানুর ওরফে মুকুলকে প্রধান আসামী করে তার সঙ্গীয় প্রানপুর গ্রামের ভাড়াটিয়া আরও ১৪ জন সন্ত্রাসীর নাম উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগে উল্লেখ উপজেলার প্রানপুর মৌজার অন্তর্গত আরএস ৯৫ নম্বর খতিয়ানে ১৬ একর জমি রয়েছে। জমিগুলো ওয়াকফ এস্টেট, মুতাওয়াল্লি রেজিয়া বেগম।

 

এসব জমির মধ্যে কিছু জমি বিক্রি করেন প্রতিপক্ষ ভূমিগ্রাসী শিক্ষক মুকুল, সারোয়ার, আমিনুল,গংরা। এসব জমি দখল পেতে বিগত তিন মাস ধরে নানা ভাবে ষড়যন্ত্র করে আসছে তারা।

 

অভিযোগকারী দেলোয়ার হোসেনের মা রেজিয়া বেগম জানান, গত শনিবার বিবাদমান জমির কাগজ পত্র নিয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) থানায় সালিশ বিচার শুরু করেন। এর এক পর্যায়ে বাদি, বিবাদিদের মাঝে কথাকাটাকাটি শুরু হলে ওসি থানা থেকে বের করে দেন। থানার বাহিরে দুপুরের দিকে থানার গেটে পুলিশের সামনে ঘটে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটি। পুলিশের সামনে এমন হামলার ঘটনা দিনভর টক অব দ্যা তানোরে পরিনত হয়।

 

সেই সাথে পুলিশের এক তরফা ভূমিকায় উঠেছে নানা প্রশ্ন। এমনকি হামলার একদিন অতিবাহিত হলেও রহস্য জনক কারনে মামলা রেকর্ড করেনি ওসি। এতে করে মারাত্মক আহত দেলোয়ার বোন মমতাজ ও ভাই সওদাগর হাসপাতালে চিকিৎসা ধীন অবস্থায় আছেন।

মামলা রেকর্ডে ও পুলিশের নিরব ভূমিকায় চরম আতংকে পড়েছেন তারা।

 

অভিযোগকারী দেলোয়ার হোসেনের মা রেজিয়া বেগম বলেন থানার গেটেই আমার দুই ছেলে ও এক মেয়েকে মেরে ফেলার জন্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে প্রতিপক্ষ শিক্ষক মুকুল, সারোয়ারসহ তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা।

 

দেলোয়ারের মাথায় আটটি, মমতাজের মাথায় নয়টি ও সওদাগরের মাথায় সাতটি করে সেলাই দেওয়া হয়েছে।

শরীরের প্রতিটি জায়গায় মারাত্মক ক্ষত হয়ে আছে। আমি বয়োজ্যেষ্ঠ অভিযোগ নিয়ে কয়েকবার ওসির কাছে যাওয়ার পর তিনি নিয়ে দুরদুর করে তাড়িয়ে দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট