1. info@dainikgonatadanta.com : দৈনিক গণতদন্ত :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০১:৪২ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞাপন:
জরুরী নিয়োগ চলছে, দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেওয়ায় মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে নানামুখি ষড়যন্ত্র!

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৭ জুন, ২০২৩
  • ৩৮১ বার পড়া হয়েছে

 

রোস্তম মল্লিক

 

প্রভাবশালী কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহন ও প্রধান কার্যালয় থেকে জেলা পর্যায়ে বদলী করায় ওই সব দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের আক্রোশের শিকার হয়েছেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: আজহারুল ইসলাম খান। দুর্নীতিবাজচক্র জোটবদ্ধ হয়ে এখন নানা প্রকার অপপ্রচার চালিয়ে নিজেদের রক্ষা এবং ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এজন্য তারা কিছু অখ্যাত দৈনিক ও সাপ্তাহিক অনলাইন পত্রিকাকে বেছে নিয়েছেন। এসব পত্র পত্রিকায় মহাপরিচালককে জড়িয়ে মনগড়া বা কাল্পনিক সংবাদ ছাপিয়ে সেগুলোকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে তাদের এসব অপপ্রচারে মোটেও ভীদ নন মহাপরিচালক মো: আজহারুল ইসলাম খান। তিনি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেন, আমি যতদিন এই চেয়ারে আছি ততোদিন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে কোন প্রকার অনিয়ম-দুর্নীতি হতে দেব না। যদি কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারি আমার এই কঠোর নির্দেশনা অমান্য করে তবে তাকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে। দুর্নীতিবাজ ও দুর্নীতির সাথে আমার কোন আপোষ নেই।

এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে জানাগেছে, মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব গ্রহনের পর তিনি দেখতে পান যে, কয়েকজন পরিচালক একটা সির্ডিকেট গঠন করে য্বু উন্নয়ন অধিদপ্তরের নানা খাতের অর্থ নয়ছয় করছেন। তারা কেউ কেউ কোটি কোটি টাকা ও সম্পদের মালিক বনে গেছেন। ফলে সরকার যে লক্ষ্যে অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে সে লক্ষ্য অর্জিত হচ্ছে না। বরাদ্দকৃত অর্থ লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। তখনই তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহন করে একটার পর একটা বিভাগীয় পদক্ষেপ নিতে শুরু করলেন। তদন্ত কমিটি গঠন, বদলী, শোকজ,সাসপেন্ড ইত্যাদি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের ফলে অধিদপ্তরে শৃংক্ষলা ফিরে এলো। কাজের গতিও বেড়ে গেলো। মন্ত্রণালয় থেকেও তিনি প্রশংসিত হলেন। কিন্তু সরিয়ে দেওয়া দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা একজোট হয়ে মহাপরিচলককেই সরিয়ে দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন। ত্রা এখন নানা পথে মহাপরিচালককে দুর্নীতিবাজ প্রমানের অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।

সুত্রমতে,দেশের যুবসমাজকে দক্ষ করে গড়ে তোলার কারিগর যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রম তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃৃত করতে দেশে এবং বিদেশে যুবদের অধিকহারে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতেও বদ্ধপরিকর বর্তমান যুববান্ধব সরকার।

 

২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে জনসংখ্যার প্রতিশ্রুতিশীল, উৎপাদনমুখী ও কর্মপ্রত্যাশী যুবগোষ্ঠীকেই সুসংগঠিত, সুশৃঙ্খল এবং দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যার সার্বিক দিকনির্দেশনা তথা যুব উন্নয়নের নেপথ্যে অসামান্য অবদান রেখে যাচ্ছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজহারুল ইসলাম খান ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট