1. info@dainikgonatadanta.com : দৈনিক গণতদন্ত :
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ০৭:১৩ অপরাহ্ন
বিজ্ঞাপন:
জরুরী নিয়োগ চলছে, দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

নওগাঁর মান্দায় মিথ্যা যৌথুক ও ধর্ষণ মামলার অভিযোগ উঠেছে

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

 

মান্দা প্রতিনিধি

নওগাঁর মান্দায় স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে ধরে খোলাতালাকের প্রায় এক বছর পর স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক ও ধর্ষণ মামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমন অভিযোগ করেছেন ঐ মেয়ের স্বামী ইমদাদুল হক বাবু ও তাঁর পরিবার। জানাজায়, মান্দা উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের পশ্চিম দুর্গাপুর গ্রামের নবির উদ্দিন এর ছেলে এমদাদুল হক বাবুর সঙ্গে আত্রাই উপজেলার হটকালুপাড়া ইউনিয়নের দ্বীপচাদপুর গ্রামের জবাইদু ইসলামের মেয়ে জলি আক্তার শাপলার ২০০৯ সালে বিয়ে হয়। দীর্ঘ এক যুগের সংসার জীবনে বাবু জলি দম্পতির ঘরে জন্মগ্রহণ করে নিষ্পাপ তিনটি সন্তান। চাকরির সুবাদে স্বামী ইমদাদুল বাবুকে বেশিরভাগ সময় বাহিরে কাটাতে হয়। আর এর সুযোগে তিন সন্তানের জননী জলি আক্তার শাপলা পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১ সালে পালিয়ে গিয়ে নিজের নাম পরিচয় গোপন করে কুমারি পরিচয় মাদারীপুরের জনৈক জাফর আলী নামে এক যুবককে বিয়ে করেন। কিন্তু নাম পরিচয় গোপন করার অপরাধে সেখানে বেশিদিন থাকতে পারেননি তিনি। ১৪দিন পরে ফিরে আসতে হয় বাবার বাড়িতেই। এমন ঘৃণিত কর্মকাণ্ডে ২১ সালের পহেলা নভেম্বর খোলাতালাকের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় বাবু জলি দম্পতির। কিন্তু তিন সন্তানকে দেখতে প্রায়ই স্বামীর বাড়িতে আসতেন জলি। এমত অবস্থায় দুর্গাপুর গ্রামের শামসুল হকের ছেলে বিকাশ ব্যবসায়ী সাজ্জাদের সঙ্গে আবারো পরকীয় প্রেমে হাবুডুবু তিন সন্তানের জননী জলি। স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাড়ি ভাড়া নিয়ে রাত্রি যাপনেও গুঞ্জন রয়েছে এলাকা জুড়ে। শুধু তাই নয় প্রায় এক বছর পর স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক ও ধর্ষণ মামলা সাক্ষীও হয়েছেন পরকীয়া প্রেমিক সাজ্জাদ হোসেন। এ ঘটনায় বিষয় জানতে সাজ্জাদ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি। এ ব্যাপারে জলি আক্তার শাপলা জানান, আমার স্বামী তালাক দেওয়ার পরে এক বছর চার মাস ধরে দুটি ছেলে মেয়েকে নিয়ে বাবার বাড়িতে আছি সে একদিন খবরও নেননি। আমি মামলার বাদী এবং ওই মামলার সাক্ষী সাজ্জাদ। সাজ্জাদের সাথে কোন খারাপ সম্পর্ক থাকলে তার মোটরসাইকেলে আসতাম না। তবে সাজ্জাদ ও জলি যে বাসায় স্বামী স্ত্রী পরিচয় ভাড়া ছিলেন সেই বাসার মালিক তারাবানু ও অন্য এক ভাড়াটে মাহফুজা জানান, তারা দুজন স্বামী স্ত্রী পরিচয় আমার বাসায় ভাড়া ছিল স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তাদের বিয়ের কাবিননামা দেখতে চাইলে তারা কৌশলে বাড়ি ভাড়া না দিয়ে পালিয়ে যান তার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট