1. info@dainikgonatadanta.com : দৈনিক গণতদন্ত :
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞাপন:
জরুরী নিয়োগ চলছে, দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

নোয়াখালী চৌমুহনীতে আগুনে আবারও ৩১টি দোকানে অগ্নিকান্ড ঘটে 

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১১৯ বার পড়া হয়েছে

 

ইয়াছিন শরীফ অনিক,

স্টাফ রিপোর্টারঃ নোয়াখালীর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র বেগমগঞ্জের চৌমুহনী বাজারের রেল-স্টেশনে পূর্ব পাসে স্টেশন মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩১টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানগুলোতে থাকা মূল্যবান মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে, এতে প্রায় দের কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানাযায়।

 

বুধবার (১৮ জানুয়ারি) ভোর ৪-৩০ ঘটিকার সময় রেলওয়ে মার্কেটে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নোয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক পূর্ণ চন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, ভোরবেলায় চৌমুহনী বাজারের রেলস্টেশন সংলগ্ন পূর্ব পাশে স্টেশন রোড মার্কেটে হঠাৎ করে আগুনের লিলি শিখা দেখতে পায় স্থানীয়রা।

 

এসময় লোকজন এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন দ্রুত পুরো মার্কেটে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে চৌমুহনী, মাইজদী, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ ও সোনাইমুড়ী ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট ঘটনা স্থলে পৌঁছে প্রায় তিন ঘন্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

 

স্থানীয়রা বলছেন মার্কেটের একটি জেনারেটর দোকান থেকে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে,পরে আগুন চারদিকে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আরো বলছেন গত দুই বছরের মধ্যে তিন তিনবার একই মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

 

প্রাথমিক সুত্রে জানাযায়, জেনারেটরের শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চৌমুহনী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার উদ্দীপন ভক্ত বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৭ ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভোর সারে ৫টা থেকে (সকাল ৯টা) কাজ করছে, আমরা এখনো কাজ করছি। তবে প্রথমে আড়াই ঘন্টায় স্থানীয়দের সহযোগিতায় আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি।

 

নোয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক পূর্ণ চন্দ্র বলেন, খবর পেয়ে চৌমুহনী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নেভানোর চেষ্টা শুরু করে। পরে জেলা সদর মাইজদী, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ ও থেকে আরও পাঁচটি ইউনিট যোগ দেয়। সব মিলিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও আগুনের সূত্রপাত হওয়ার কারণ তদন্ত শেষে বলা যাবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট