বিশেষ প্রতিনিধি:
বরগুনার আমতলী উপজেলাধীন গুলিয়াখালী আঙ্গুলকাটা গ্রামে পিন্টু বিস্বাস (৪০)পিতা মোতাহার বিস্বাসে ছেলে দীর্ঘদিন ধরে শিশু ও নারী ধর্ষণই যার পেশা হয়ে উঠেছে।
আঙ্গুলকাটা গ্রামের কিছু অসাধু ব্যাক্তির সেল্টারে করে যাচ্ছে একের পর এক ধর্ষন ও স্কুল কলেজগামী মেয়েদের বিভিন্ন অশ্লীল অঙ্গভঙ্গী ও শরীরে হাত দেওয়া সহ বিভিন্ন ভাবে সেক্সুয়াল হ্যারেজমেন্ট করে যাচ্ছে, অভিযুক্ত পিন্টু বিস্বাস। সরেজমিনে সাংবাদিকরা গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে জানতে পারে গত ৪/৫ মাস আগে মোঃ রাসেল আকন (৩৫) এর ৪ বছর বয়সী শিশু কন্যাকে ধর্ষন করে।
এবিষয়ে রাসেল আকন সাংবাদিকদের জানান, স্যার আমার মেয়ে ধর্ষন হয়েছে এটা সত্য, এলাকায় জানাজানিও হয়, আমি আইনের আস্রয় নিতে চাওয়ায় তার চাচাতো ভাই মোঃ খোকন বিস্বাস, মিলন বিস্বাস, জামাল মল্লিক, ও রিপন মল্লিক সহ আমাকে প্রাননাশের হুমকি সহ বিভিন্ন ভয়ভিতি দেখাতে থাকে। আমি গরিব মানুষ আমাগো বিচার এইদেশে হবেনা, তারা অনেক বড়লোক, তাই ভয়ে আইনের আশ্রয় নিতে পারিনি, আর আমার শিশু কন্যা ধর্ষনের কোন বিচারও আমি পাইনি।
এ বিষয়ে আঙ্গুলকাটা গ্রামের মোঃ রিয়াজ মৃধা (৪০) পিতা মোঃ ফজলুল করিম মৃধার ছেলে সাংবাদিকদের জানান, উক্ত ধর্ষনের ঘটনা সত্য, তিনি আরো জানান গত ০২/৩/২০২৩ ইং তারিখে আমার মেয়েকে উত্ত্যাক্ত করায় আমি প্রতিবাদ করি, প্রতিবাদ করতে গিয়ে, জামাল মল্লিক, খোকন বিস্বাস, মিলন বিস্বাস, রিপন মল্লিক, সহ আঙ্গাত আরো অনেক আামাকে হত্যা, গুম, ও বিভিন্ন মিথ্যা মামলার ভয় ভিতি দেখাতে থাকে।
এ বিষয় অনেকেই দেখিয়াছে ও সুনিয়াছে।
এলাকাবাসীর আরো অনেকেই পিন্টু বিস্বাসের অপকর্মের কথা শিকার করেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী ঢাকার কুর্মিটোলায় মনজুর দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়।
উক্ত মনজুর সাথে হুবাহু মিল রয়েছে অভিযুক্ত পিন্টু বিস্বাসের। এমনটাই দ্বাবী এলাকাবাসীর।
এ বিষয়ে আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের জানান এ বিষয়ে এখনো আমরা কোন অভিযোগ পাইনি, অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।