1. info@dainikgonatadanta.com : দৈনিক গণতদন্ত :
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ০৪:১৮ অপরাহ্ন
বিজ্ঞাপন:
জরুরী নিয়োগ চলছে, দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

আশুগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জের ধরে বাড়ির সামনে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের উপর হামলা

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০২৩
  • ৪১৫ বার পড়া হয়েছে

 

 

সিনিয়র ষ্টাফ রিপোর্টার ঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে পুর্ব বিরোধীতার জেরে প্রতিপক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদের উপর হামলা করেছে। তাহারা আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাপুর গ্রামের নাকড় পাড়ার (বংশের)লোক। হামলাকারিরা জয়পুরহাটের পুলিশ সুপারের ভাই ভাতিজা। পুলিশ সুপার নুরে আলম ও ঢাকার গোয়েন্দা কর্মকর্তা সারে আলমের ভাই ভাতিজা। মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের সাথে কথা বললে তিনি জানান,এসপি নুরে আলমের পিতা ছিল আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। সে সুবাদে নুরে আলম ও তার ভাইরাও ছাত্রদের সক্রিয় নেতা ছিল। ছাত্রদল করা অবস্থায় নূরে আলম ও তার ভাইয়েরা ১৯৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি বিএনপির নির্বাচনের সময় আমার বাড়িতে এবং পরিবারের উপর হামলা করে। তখনই বর্তমান এসপি নুরে আলমের নামে আশুগঞ্জ থানায় মামলা করেন আমার বড় ভাই শিশু মিয়া। পরবর্তীতে জায়গা ও অন‍্যান‍্য বিষয় নিয়ে আদালতে মামলা চলমা আছে। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের উপর হামলা করবে বলে তাহারা প্রকাশ্রে অস্ত্রের মহরা ও হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিগত ২রা মে ২০২৩খ্রী: আশুগঞ্জ উপজেলার সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম আশুগঞ্জ থানায় নিজের এবং পরিবারের জান মালের নিরাপত্তা চেয়ে একখানা সাধারণ ডায়েরি করেছে। যাহা তদন্তাধীন আছে। আজ সকাল ১০ ট ৩০ মিনিটে মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের দুই ভাতিজা বাইক নিয়ে রাস্তা দিয়ে এসপির বাড়ির সামনে দিয়ে আসার সময় তার ছোট ভাই ইমন,সুমন,সাইমনসহ আরো অনেক লোক বাইরের পেছন থেকে হঠাৎ মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের ভাতিজা টিপু কে টেনে নামিয়ে মারাত্মক মারধর ও যখম করছে। তারপর খবর পেয়ে আশুগঞ্জ থানার ওসি আজাদ রহমান সঙ্গীয় র্ফোস নিয়ে হাজির হওয়ার পর পুলিশের উপস্থিতে তাহারা দেশিয় অস্ত্রসস্ত্রসহ মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের বাড়িতে আক্রমণ করতে গেলে এলাকার জনগণ ও পুলিশ তাদেরকে আধাঘন্টা চেষ্টা করে ফিরিয়ে দিয়েছে। তবে মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের পরিবারের কোন লোককে তাদের বাড়ি হতে বেরহতে দেখা যাইনি। পরে এলাকার গণ‍্যমান‍্য লোকজন ও পুলিশ প্রথমে মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের বাড়িতে এসে পরবর্তীতে যেন কোন প্রকার ঝগড়া ঝামেলা না হয় সে ব‍্যাপারে নিশ্চয়তা চাইলে উনি বলেন আমার জীবদ্দশাতে আমার ছেলেরা কোন প্রকার ঝগড়া করবেনা বলেন। পরে গণ‍্যমান‍্য ব‍্যাক্তি ও পুলিশ হামলাকারিদের সাথেও পরবর্তীতে কোন ঝগড়া জামেলা না করতে বলেন। প্রশাসন ও গণ‍্যমান‍্য ব‍্যাক্তিগণ আগামিকাল বিকেলে বসে উভয় পক্ষ কে মিলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট