1. info@dainikgonatadanta.com : দৈনিক গণতদন্ত :
শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:১৫ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞাপন:
জরুরী নিয়োগ চলছে, দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ৪ কোটি : শীর্ষে লোহাগড়া পৌরসভা

রিপোর্টারের নাম :
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৪ মার্চ, ২০২৪
  • ১৯৩ বার পড়া হয়েছে

 

স্টাফ রিপোর্টার:

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলাধীন লক্ষীপাশা জোনাল অফিসের জানুয়ারী ২০২৪ পর্যন্ত সর্বমোট পল্লী বিদ্যুৎ বিল বকেয়ার পরিমান দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৪৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩২টাকা। যার মধ্যে লোহাগড়া পৌরসভার নিকট বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে ৬১ লাখ ৪৩ হাজার ৬১০টাকা। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ লক্ষীপাশা জোনাল অফিসের ডিজিএম এটিএম তারিকুল ইসলাম। তিনি আরও জানিয়েছেন, সরকারী, আধা-সরকারী ও সায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠানে ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৯১৯ টাকা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নিকট বকেয়ার পরিমান ২ লাখ ৪৫ হাজার ১০৫টাকা, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের নিকট ২ লাখ ৯৩ হাজার ৬৭৬টাকা, ডিস লাইন ব্যবসায়ীদের নিকট ২১ লাখ ৩১ হাজার ১০১টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়ার পাওনা রছেয়ে। এসব বকেয়া পওনা আদায়ের জন্য একাধিকবার চিঠি দিয়েও কোন সাড়া মেলেনি ওইসব দপ্তর থেকে। তাই উপায় না পেয়ে (২৯ ফেব্রুয়ারি) উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভায় লোহাগড়া পৌরসভাসহ সকল প্রতিষ্ঠানের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল আদায়ের জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন ডিজিএম তারিকুল।
লোহাগড়া পৌরসভায় বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার কারন জানতে চাইলে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তফিকুল আলম বলেন, আর্থিক সংকটের কারনে বিল পরিশোধ করা হয় নি। তবে পৌর অফিসের বিল নিয়োমিত পরিশোধ করা হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন।
এত বড় অংকের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া অনাদায় থাকার বিষয়ে জানতে চাইলে যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর লক্ষীপাশা জোনাল অফিসের ডিজিএম এটিএম তারিকুল ইসলাম বলেন, বিল বকেয়া থাকার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। এবার বিল খেলাপি ও অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার কারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যশোর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ এর লোহাগড়া উপজেলার পরিচালক মো. আবু আব্দুল্লাহ বলেন আমরা পৌরসভার বিদ্যুৎ বিল আদায়ে একাধিকবার পৌর কর্তৃপক্ষের সাথে সরাসরি কথা বলেছি। কিন্তু কোনো ফল পাইনি।
তবে সচেতন মহল মনে করেন আইনের শাসন বাস্তবায়ন করা গেলে কমে আসবে বিল খেলাপির সংখ্যা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট