মো সুজন আহমেদ
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি
আশুলিয়া ভাদাইল দক্ষিণ পাড়া শাজাহান মার্কেট সংলগ্ন আরব আলীর গলিতে কিশোর গ্যাংয়ের আড্ডা ও মাদকের বাণিজ্য, মাদক সেবন করে উক্ত গলিতে কিশোর গ্যাংয়ের দ্ধারা মাদক ব্যবসায়ীরা সব রকমের মাদক ব্যবসা এবং সেবন করে। উক্ত স্থানে গাজা,ইয়াবা, মদ এসব প্রকাশে বিক্রি হয়ে থাকে। এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও কিশোর গ্যাংয়ের সাহায্যে মাদক বিক্রি হয় ।এই মাদক ব্যবসার সাথে দিন দিন কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা ও উৎপাত বেড়েই চলেছে। মাদক ব্যবসায়ী ও কিশোর গ্যাংয়ের ভয়ে সাধারণ মানুষ রাতের বেলা ঘর থেকে বের হতে পারে না। উক্ত গলিতে রাত ১০টার পরে গার্মেন্টসকর্মী বা সাধারণ লোকজন হাঁটাচলা করলে মারধর করে সবকিছু ছিনিয়ে নেয় ও তাদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভয় ভীতি, প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে থাকে। নিরীহ গার্মেন্টসকর্মী সাধারণ মানুষ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের অত্যাচারের ব্যাপারে অভিযোগ বা কোন কিছু প্রকাশে বলতে পারে না, এ ভয়ে কিশোর গ্যাং ও মাদক ব্যবসায়ীদের অত্যাচার সহ্য করে যাচ্ছে সাধারণ জনগণ।
ভুক্তভোগী বাড়িওয়ালা (১) আনোয়ার (৫৭)।(২)আলমাস -(৪৮)। (৩) জোসনা (৩৮) স্বামী -শরিফ। (৪) জড়িনা (৫৫) স্বামী – ফারুক। (৫) সামির (৩২) স্বামী- মনির
ভুক্তভোগী বাড়িওয়ালাদের সাথে কথা বলে জানা যায়,
উক্ত গলিতে নাম না জানা ব্যক্তি সদস্যরা মাদক সেবন করে মাতাল হয়ে উৎপাত করে এবং মানুষদের মারধর করে ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে সাধারণ মানুষ ও উক্ত গলির মানুষদের ভয় ভীতি দেখায়। অজ্ঞাত ব্যক্তিরা খুনাখুনি, মাদক, চাঁদাবাজি, চুরি,ডাকাতি ও ছিনতাই, শ্লীলতাহীন ও ইভটিজিং, মাদক ব্যবসার মতো অপরাধের সাথে জড়িত। অজ্ঞাত ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণ বা পুষ্ঠ পোষকের ভূমিকা সমাজের কিছু বড় ভাই রয়েছে।
আরও বলেন, অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলে বাড়িওয়ালাদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি ও হুমকি দেয়। অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে এলাকার মানুষের কাছে অভিযোগ করলে তারা মাতাল হয়ে অনেক উৎপাত ও গ্যাঞ্জাম সৃষ্টি করে এবং বাড়িওয়ালাদের উপর সংঘবদ্ধ হয়ে অত্যাচার করে, ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রাণনাশের হুমকি ভয়ভীতি দেখায়।
উক্ত স্থানে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এখন তাদের অত্যাচারের মুক্তি চেয়ে বাড়িওয়ালারা ও সাধারণ লোকজন সাধারণভাবে জীবনযাপন করতে চায়।
আইনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এদের দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে আইনের আওতায় আনা হোক