আজাদ হোসেন আওলাদ মিয়া, স্টাফ রিপোর্টারঃ
বাব দাদার বিশাল সম্পদ যা ছিল সবে তো কেড়ে নিল তিস্তা। যে টুকু বা অবশিষ্ট আছে সেটুকুও নিয়ে যাচ্ছে তিস্তা নদী।এর ভাঙ্গন থেকে হামাক বাঁচান। এই মুহুর্তে তিস্তার ভাঙ্গন প্রতিরোধ করতে না পারলে ভিক্ষার ঝুলি নেয়া ছাড়া আর কোন উপায় নাই। এমনটি জানালেন ওই এলাকার ভোক্তভূগী আফিউল ইসলাম, আমিনুর রহমান, আইয়ুব আলী, সফিয়ার রহমান, আমিনুর রহমান, আবুল কালাম, আমজাদ আলী প্রমূখ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় নীলফামারী উপজেলা ৯ নং টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন দক্ষিণ খড়িবাড়ী এর
৮ এবং ৯নং ওয়ার্ডে তিস্তার ভাঙ্গন এসমন পর্যায়ে এসেছে এখানে যদি ইমার্জেন্সি বাঁধ স্থাপন করা না হয় তাহলে কবর স্থান, মসজিদ, অবশিষ্ট কৃষিযোগ্য জমি, বসত ভিটা, গবাদি পশু, মাদ্রাসা, স্কুল তিস্তার গর্ভে বিলিয়ন হয়ে যাবে।
এ ব্যাপারে ডিমলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসেন বলেন, আমি বিষয়টি৷ পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী এর সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেযার চেষ্টা করবো।
এ ব্যাপারে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী এর নিকট ইমার্জেন্সি বাঁধ স্থাপনের কোন সুযোগ আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইমার্জেন্সি বাঁধ দেয়ার ব্যাপারে কিছু বাধ্য বাধগতা আছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।